dayareymidi – efadanaturalagro

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ডায়ারেমিডি

মাত্র ৭ থেকে ১০ দিনে রক্তে সুগার নিয়ন্ত্রণে আনতে সহায়তা করে এমন প্রাকৃতিক সমাধান—কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই কার্যকর ভেষজ ফর্মুলা।

ইফাদা ডায়ারেমিডি পাউডারে ব্যবহৃত উপাদান সমূহ :

গরমার বুটি, গুলঞ্চের শৈতসার, জাম বীজের শাস, রেউচিনি, কুশতা ফওলাদ, যাঞ্জাবিল শুঠ, শীলাতুজ।

কেন গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ দীর্ঘদিন সেবন করবেন না ?

পুষ্টির ঘাটতিঃ দীর্ঘদিন ধরে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ ব্যবহারের ফলে ভিটামিন B12, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং আয়রনের শোষণে ব্যাঘাত ঘটতে পারে । ফলে অ্যানিমিয়া, হাড় ও পেশি দুর্বলতা হতে পারে ।
কিডনি সমস্যাঃ ক্রনিক কিডনি ডিজিজ (CKD) এবং কিডনিতে প্রদাহ (নেফ্রাইটিস) হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে ।
গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ইনফেকশনঃ পাকস্থলীর অ্যাসিড স্তর কমে যাওয়ায় ক্লস্ট্রিডিয়াম ডিফিসাইল (C. difficile) নামক ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এটি ডায়রিয়া এবং পেট ব্যথার কারণ হতে পারে ।
পুষ্টির ঘাটতিঃ দীর্ঘদিন ধরে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ ব্যবহারের ফলে ভিটামিন B12, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং আয়রনের শোষণে ব্যাঘাত ঘটতে পারে । ফলে অ্যানিমিয়া, হাড় ও পেশি দুর্বলতা হতে পারে ।
পেট ফাঁপা ও বাড়তি অ্যাসিড উৎপাদনঃ দীর্ঘদিন অ্যাসিডিটি ওষুধ সেবনে পেটের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে। ফলে হজমের সমস্যা, গ্যাস, বা পেট ফাঁপার সমস্যা হতে পারে । ওষুধ ছেড়ে দিলে রিবাউন্ড অ্যাসিডিটি হতে পারে, যেখানে পেট স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি অ্যাসিড তৈরি করে ।
হার্টের সমস্যাঃ দীর্ঘদিন ধরে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ সেবনের ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে, বিশেষত যদি কোনো ব্যক্তির হার্টের রোগের পূর্বে ঝুঁকি থাকে ।

কেন ডায়ারেমিডি সেবন করবেন ?

গ্যাস্ট্রিকের জম এর উপাদানসমূহ কী কী?

উপরোক্ত উপাদানগুলো সহ মোট ১৫+ উপাদানের সংমিশ্রণে তৈরি আমাদের সতেজ গ্যাস্ট্রো মিক্স পাউডারটি ।

ডায়ারেমিডি কীভাবে সেবন করবেন?

দুই চা চামচ পাউডার এক গ্লাস সাধারন পানিতে মিশিয়ে প্রতিদিন দুইবার সেবন করন।ডায়াবেটিস এর মাত্রা কম থাকলে এক বেলা(সকালে) সেবন করন।

বিঃদ্রঃ ডায়াবেটিস ডায়াবেটিস পুরোপুরি নিয়ন্ত্রনে আসা পর্যন্ত ঔষধ। ইনসুলিন নিয়ে থাকলে তা চলবে। পরিবর্তন বুঝে ঔষধ, ইনসুলিনের ডোজ কমিয়ে দিবেন। আস্তে আস্তে ঔষধ, ইনসুলিন ছেড়ে দিতে পাড়বেন।

সকালে খালি পেটে সেবনের পর নাস্তার আগে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করাই সর্বোত্তম উপায়।
১৬ থেকে ৮০ বছর বয়স পর্যন্ত যে কেউ এটি সেবন করতে পারেন।
গর্ভবতী নারী ও স্তন্যদাত্রী মায়েদের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সেবন করা উচিত।
এতে কোনো ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই কারণ এটি সম্পূর্ণ ভেষজ উপাদানে তৈরি।
ইনশাআল্লাহ ধৈর্য ধরে সেবন করলে প্রাকৃতিকভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসবে।

কাস্টমার রিভিউ

WhatsApp Image 2025-05-04 at 22.29.20_60fbe391

WhatsApp Image 2025-05-04 at 22.29.20_ae39bf81

WhatsApp Image 2025-05-04 at 22.29.20_eed22cae

WhatsApp Image 2025-05-04 at 22.29.21_25741a05

WhatsApp Image 2025-05-04 at 22.29.21_baf0089f

WhatsApp Image 2025-05-04 at 22.29.21_e14a0455

যেকোনো জিজ্ঞাসায় যোগাযোগ Whatsapp এ কল করুন।

ফুল কোর্স

ইফাদা ডায়ারেডিমি -500gm1

− +

৳ 1000

বিলিং এড্রেস

নাম *

আপনার ঠিকানা লিখুন, থানা গ্রাম সহ *

আপনার মোবাইল নাম্বার *

আপনার অর্ডার

Product	Subtotal
ইফাদা ডায়ারেডিমি -500gm × 1	৳ 1000
Subtotal	৳ 1000
Shipping	সারা বাংলাদেশে: ৳ 60
Total	৳ 1060

Cash on delivery

Pay with cash upon delivery.

Update TotalsUpdate totals

Your personal data will be used to process your order, support your experience throughout this website, and for other purposes described in our privacy policy.

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ডায়ারেমিডি

ইফাদা ডায়ারেমিডি পাউডারে ব্যবহৃত উপাদান সমূহ :

কেন গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ দীর্ঘদিন সেবন করবেন না ?

কেন ডায়ারেমিডি সেবন করবেন ?

ধীরে ধীরে রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক করে, নিয়মিত সেবনে ইনসুলিন ও অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ ছাড়াও সুস্থ থাকা সম্ভব।

ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে: শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ইনফেকশন প্রতিরোধে সহায়তা করে।

গ্যাস্ট্রিকের জম এর উপাদানসমূহ কী কী?

আমলকী

বহেরা

হরিতকী

মেথি

বেলশুট

সোনাপাতা