গ্যাস্ট্রিক থেকে স্থায়ী স্বস্তি
মাত্র ৮ থেকে ১০ ঘন্টায় গ্যাস্ট্রিক ও কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে পরীক্ষিত ও শতভাগ কার্যকরী প্রাকৃতিক সমাধান।
এটি বাংলাদেশ সাইন্সল্যাব হতে ল্যাব টেষ্টকৃত ক্ষতিকর মুক্ত একটি প্রডাক্ট।
উপাদান সমুহ: ইসবগুল ভুষি, সোনা পাতা, মেথি, আমলকি, কাতিলা গাম, রেউচিনি, তেউরিমুল, বেলশুঁঠ, শিমুল মুল, ও মৌরি।
কেন গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ দীর্ঘদিন সেবন করবেন না ?
- পুষ্টির ঘাটতিঃ দীর্ঘদিন ধরে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ ব্যবহারের ফলে ভিটামিন B12, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং আয়রনের শোষণে ব্যাঘাত ঘটতে পারে । ফলে অ্যানিমিয়া, হাড় ও পেশি দুর্বলতা হতে পারে ।
- কিডনি সমস্যাঃ ক্রনিক কিডনি ডিজিজ (CKD) এবং কিডনিতে প্রদাহ (নেফ্রাইটিস) হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে ।
- গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ইনফেকশনঃ পাকস্থলীর অ্যাসিড স্তর কমে যাওয়ায় ক্লস্ট্রিডিয়াম ডিফিসাইল (C. difficile) নামক ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এটি ডায়রিয়া এবং পেট ব্যথার কারণ হতে পারে ।
- পুষ্টির ঘাটতিঃ দীর্ঘদিন ধরে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ ব্যবহারের ফলে ভিটামিন B12, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং আয়রনের শোষণে ব্যাঘাত ঘটতে পারে । ফলে অ্যানিমিয়া, হাড় ও পেশি দুর্বলতা হতে পারে ।
- পেট ফাঁপা ও বাড়তি অ্যাসিড উৎপাদনঃ দীর্ঘদিন অ্যাসিডিটি ওষুধ সেবনে পেটের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে। ফলে হজমের সমস্যা, গ্যাস, বা পেট ফাঁপার সমস্যা হতে পারে । ওষুধ ছেড়ে দিলে রিবাউন্ড অ্যাসিডিটি হতে পারে, যেখানে পেট স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি অ্যাসিড তৈরি করে ।
- হার্টের সমস্যাঃ দীর্ঘদিন ধরে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ সেবনের ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে, বিশেষত যদি কোনো ব্যক্তির হার্টের রোগের পূর্বে ঝুঁকি থাকে ।
কেন গ্যাস্ট্রোকেয়ার সেবন করবেন ?
এটি সেবনের ১০ মিনিটের মধ্যে পেটে জমে থাকা গ্যাস কমতে শুরু করবে । এটি পেট ফাঁপা, বুকে - পিঠে ব্যথা, টক ঢেকুর, বমি ভাব, ক্ষুধামন্দা, বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে।
এটির নিয়মিত ২ থেকে ৩ মাস সেবনে গ্যাস্টিক ও কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে স্থায়ী মুক্তি ।
মাত্র ৮ থেকে ১০ ঘন্টায় কোষ্ঠকাঠিন্যকে দূর হয়। মলদ্বারে ব্যাথা,জ্বালাপোড়া, রক্ত পরা, আই বি এস, আমাশয় ও পাইলস প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকর।
গ্যাস্ট্রিকের জম এর উপাদানসমূহ কী কী?
আমলকী
আমলকী ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ, যা রোগ প্রতিরোধ, হজম ও ত্বকের যত্নে কার্যকর এবং ডায়াবেটিস ও হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক ।
বহেরা
বহেরা কোষ্ঠকাঠিন্য ও পেটের গ্যাস দূর করে এবং হজমশক্তি বৃদ্ধি করে । এছাড়াও সর্দি, কাশি ও গলা ব্যথা নিরাময়ে বেশ কার্যকর ।
হরিতকী
হরিতকী হজমশক্তি বাড়িয়ে পেটের সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাস দূর করে । এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে ।
মেথি
মেথি হজমশক্তি বৃদ্ধি, গ্যাস কমানো এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে । এটি ত্বক ও চুলের যত্নে এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে ।
বেলশুট
বেলশুট অন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং গ্যাস্ট্রিক ও ডায়রিয়া নিরাময়ে কার্যকর । এছাড়া এটি হজম প্রক্রিয়া সহজ করে শরীরকে সুস্থ রাখে ।
সোনাপাতা
সোনাপাতা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কার্যকর এবং অন্ত্র পরিষ্কার রাখে । এটি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে হজমশক্তি উন্নত করে ।
উপরোক্ত উপাদানগুলো সহ মোট ১৫+ উপাদানের সংমিশ্রণে তৈরি আমাদের সতেজ গ্যাস্ট্রো মিক্স পাউডারটি ।
গ্যাস্ট্রোকেয়ার কীভাবে সেবন করবেন?
প্রতিদিন সকাল ও রাতে খাবারের পূর্বে ১ চা চামচ পাউডার ১গ্লাস পানিতে মিশিয়ে সেবন করতে হয়।
স্বত্ব © 2025 efadanaturalagrofood – সর্ব স্বত্ব সংরক্ষিত । কারিগরি সহায়তায়- Sahriyar Jubu